ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান কৃষকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধান কিনেছেন। সরকার নির্ধারিত ১ হাজার ৪০ টাকা মণ দরে কৃষকের কাছ থেকে এসব ধান কেনেন তিনি।
বুধবার উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের পানিগাতি গ্রামের কৃষক মো. ছিদ্দিক মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ এবং বিলপুটিয়া গ্রামের কৃষক মো. মুন্নু মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ ধান কেনেন ইউএনও। এ সময় উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জুয়েল আহমেদ তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান কৃষকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধান কিনেছেন। সরকার নির্ধারিত ১ হাজার ৪০ টাকা মণ দরে কৃষকের কাছ থেকে এসব ধান কেনেন তিনি।
বুধবার উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের পানিগাতি গ্রামের কৃষক মো. ছিদ্দিক মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ এবং বিলপুটিয়া গ্রামের কৃষক মো. মুন্নু মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ ধান কেনেন ইউএনও। এ সময় উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জুয়েল আহমেদ তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান কৃষকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধান কিনেছেন। সরকার নির্ধারিত ১ হাজার ৪০ টাকা মণ দরে কৃষকের কাছ থেকে এসব ধান কেনেন তিনি।
বুধবার উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের পানিগাতি গ্রামের কৃষক মো. ছিদ্দিক মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ এবং বিলপুটিয়া গ্রামের কৃষক মো. মুন্নু মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ ধান কেনেন ইউএনও। এ সময় উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জুয়েল আহমেদ তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান কৃষকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধান কিনেছেন। সরকার নির্ধারিত ১ হাজার ৪০ টাকা মণ দরে কৃষকের কাছ থেকে এসব ধান কেনেন তিনি।
বুধবার উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের পানিগাতি গ্রামের কৃষক মো. ছিদ্দিক মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ এবং বিলপুটিয়া গ্রামের কৃষক মো. মুন্নু মোল্যার কাছ থেকে ২০ মণ ধান কেনেন ইউএনও। এ সময় উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জুয়েল আহমেদ তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।