বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথায় অবস্থিত সপ্তপদী প্রতিদিনের মত কম্পিউটার প্রশিক্ষণের জন্য আসত, নির্ধারিত সময়ে বাড়ী ফিরে যেত পাপড়ী। কিন্তু ০৯ মে ২০১৩ তারিখে নির্ধারিত সময়ের পরও সাফিয়া ফারজানা পাপঁড়ী (১৮) বাড়ী না ফিরলে শুরু হয় খোজাখুজি, না সে খোঁজ আজও অব্যাহত আছে।
বিধবা মায়ের চোখের পানি শুখিয়ে গেছে মেয়ের জন্য কাঁদতে কাঁদতে। এভাবেই বর্ণনা করছিলেন পাপড়ীর মা।এ ব্যাপারে শাজাহানপুর থানায় পাপড়ির নানা একটি সাধারন ডাইরী করেন যার নং- ৬৭৩ তারিখ ১৬ মে ২০১৩ ইং।
জিডি সুত্রে জানা যায় বগুড়া সদর থানাধীন মোঃ উজ্জল পিতাঃ মৃত কসু ফকির সাং মানিকচক তার মেয়েকে ফুসলিয়ে নিয়ে গেছে। পাপড়ীর মা কাঁদতে কাঁদতে জনান তৎকালিন তদন্ত কর্মকর্তা তার কাছ থেকে অর্থ নিলেও ১০ দিনের মধ্যে বদলী হবার কারনে বিষয়টি নিয়ে কোন অগ্রগতি হয়নি।
পাঁপডির মা বর্তমান পুলিশ কর্মকর্তার কাছে আবেদন রেখে বলেন জিডি অনুয়ায়ী তদন্ত করলে জানতে পারবেন তার মেয়ে জীবিত না মৃত।