গোপালগঞ্জে বোরো মৌসুমে মোট উৎপাদিত ধানের ১ ভাগ ধানও সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কিনছে না সরকার। ফলে ধান চাষিরা পড়েছেন বিপাকে। উৎপাদন খরচের টাকা তোলা নিয়ে সংশয় কাটছে না তাদের। সরকার কৃষক পর্যায়ে ধান ক্রয় বৃদ্ধি না করলে আগামীতে ধান চাষ থেকে বিরত থাকবেন অনেক কৃষক।
ফড়িয়াদের কাছে ধান বিক্রি করলে উৎপাদন খরচই তোলা যায় না বলে জানিয়েছেন চাষিরা। অপরদিকে জেলা থেকে যে পরিমাণ ধান সরকার ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে ৯৯ ভাগ কৃষকই সরকার নির্ধারিত দামে ধান বিক্রি করতে পারবে না। নিরুপায় হয়ে তাদের যেতে হবে ফড়িয়াদের কাছে।
গোপালগঞ্জে বোরো মৌসুমে মোট উৎপাদিত ধানের ১ ভাগ ধানও সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কিনছে না সরকার। ফলে ধান চাষিরা পড়েছেন বিপাকে। উৎপাদন খরচের টাকা তোলা নিয়ে সংশয় কাটছে না তাদের। সরকার কৃষক পর্যায়ে ধান ক্রয় বৃদ্ধি না করলে আগামীতে ধান চাষ থেকে বিরত থাকবেন অনেক কৃষক।
ফড়িয়াদের কাছে ধান বিক্রি করলে উৎপাদন খরচই তোলা যায় না বলে জানিয়েছেন চাষিরা। অপরদিকে জেলা থেকে যে পরিমাণ ধান সরকার ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে ৯৯ ভাগ কৃষকই সরকার নির্ধারিত দামে ধান বিক্রি করতে পারবে না। নিরুপায় হয়ে তাদের যেতে হবে ফড়িয়াদের কাছে।
গোপালগঞ্জে বোরো মৌসুমে মোট উৎপাদিত ধানের ১ ভাগ ধানও সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কিনছে না সরকার। ফলে ধান চাষিরা পড়েছেন বিপাকে। উৎপাদন খরচের টাকা তোলা নিয়ে সংশয় কাটছে না তাদের। সরকার কৃষক পর্যায়ে ধান ক্রয় বৃদ্ধি না করলে আগামীতে ধান চাষ থেকে বিরত থাকবেন অনেক কৃষক।
ফড়িয়াদের কাছে ধান বিক্রি করলে উৎপাদন খরচই তোলা যায় না বলে জানিয়েছেন চাষিরা। অপরদিকে জেলা থেকে যে পরিমাণ ধান সরকার ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে ৯৯ ভাগ কৃষকই সরকার নির্ধারিত দামে ধান বিক্রি করতে পারবে না। নিরুপায় হয়ে তাদের যেতে হবে ফড়িয়াদের কাছে।